প্রশাসনিক হস্তক্ষেপে এলাকায় স্বস্তি
গাইবান্ধা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মামুনুর রশীদ এর নির্দেশে নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট অভিযান চালিয়ে কামারজানি বাজারের সমূখে অশ্লীন নৃত্য ও জুয়ার মঞ্চ ভেঙ্গে ফেলে পরে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেন। ২৮ ডিসেম্বর শনিবার দুপুর দেড়টায় সদর ইউএনও এর নির্দেশে নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জাহাঙ্গীর আলম ও রাফিউর আলম এর নেতৃত্বে একদল পুলিশ বালু চরে অবস্থিত অশ্লীন নৃত্যের মঞ্চ ভেঙ্গে ফেলে আগুনে পুড়িয়ে দিয়ে মহুত্তের মধ্যে ছাইয়ে পরিনত হয়। প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণের ফলে শতশত স্থানীয় মানুষের মাঝে স্বস্তি ফিরে এসেছে।
স্থানীয় সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ছোলায়মান ইসলাম (কাচু) জানান, গত ২ দিন ধরে অশ্লীন নৃত্য ও জুয়ার আসর চলছে। একধিকবার থানা ও এসপি অফিসে যোগাযোগ করে কোন প্রতিকার না পেয়ে পরে সাংবাদিকের সহায়তা চাইলে তিনি সদর ইউএনও কে অবগত এবং ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ জানিয়ে ছিলেন। সদর ইউএনও বিষয়টি আমলে নিয়ে অশ্লীন নৃত্য ও জুয়া বন্ধের ব্যবস্থা নেয়ার জন্য নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জাহাঙ্গীর আলম ও রাফিউর আলম সরে জমিনে এসে মঞ্চ ও জুয়ার আসর ভেঙ্গে আগুন ধরিয়ে দেন এবং অশ্লীন নৃত্য প্রদর্শিনকারীদের ধরতে স্থানীয় একটি বাড়িতে অভিযান চালিয়ে কাউকে পাওয়া যায়নি। প্রশাসনিক ভাবে জরুরী ভিত্তিতে ব্যবস্থা গ্রহণের ফলে এলাকায় শান্তি ও সকলের মাঝে স্বস্তি এসেছে।
কামারজানী ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্রের উদ্যোক্তা মাহাবুব হাসান জানান, অশ্লীন নৃত্য ও জুয়ার কারনে এলাকায় অপরাধ ও চুরি প্রবনতা বাড়ার আশংকা ছিল। এখন এ ধরণের কোন ঘটনা সংঘটিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস