উদ্যোক্তা, কামারজানি ইউডিসিঃ
গাইবান্ধা সদরের প্রত্যান্ত দূর্গম চরাঞ্চল হিসেবে কামারজানি ইউনিয়ন বেষ্ঠিত হওয়ায় এখানকার কর্মসংস্থানহীনতা একমাত্র প্রধান সমস্যা ছিল। কৃষি উন্নয়নের আওতায় বর্তমান সরকারের উন্নত পর্যায়ের প্রযুক্তির মাধ্যমে বির্স্তীণ বালুচরে এখন অর্থকারী লাভজনক ফসল ভূট্টা চাল করে হাজারো মানুষ জীবিকায়নের ইতিবাচক পরির্বতন এনেছে।
জানাযায়, গাইবান্ধা সদরের বির্স্তীণ চরাঞ্চলে ১০ বছর পূর্বেও মানুষ ভাবেনি এই বালু ভূমিতে ফসল করা যাবে? কিন্তু সরকারের উদ্ভাবনীমূখী কৃষিপ্রযুক্তি ও বেসরকারী সংস্থারদের সহায়তায় পতিত বালু চরে ভূট্টা চাষ করে দরিদ্র মানুষগুলো এখন স্বাবলম্বী হয়ে উঠেছে। শুধু তাই নয়, ভূট্টা চাষীবাদের ফলে বেকারদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে।
কামারজানি উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মকবুল হোসেন জানান, পতিত বালু চরে লক্ষ্যমাত্রার অধিক ভূট্টা চলতি মৌসুমে অর্জন হবে। তিনি আরো জানান, বর্তমান সরকার কৃষি উৎপাদনে সহায়তা প্রদান করে কৃষি ক্ষেত্রে ব্যাপক পরিবর্তন এনেছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস