Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

ইউনিয়ন পরিষদের সাথে জরুরী যোগাযোগঃ- মোঃ মতিয়ার রহমান , চেয়ারম্যান, মোবাইল- ০১৭১৮১৪৮৮৮৫ অথব ০১৭১১৪১৫৭১৭ মোঃ মামুন মন্ডল, ইউপি সচিব, মোবাইল- ০১৬৫০০৬৯৩৫৩ অথবা ০১৭১৯১৬১৮৯৭ মোঃ মাহাবুবুর রহমান, দেশসেরা উদ্যোক্তা, মোবাইল- ০১৭৪৬২১০৫২৩ অথবা ০১৯৭৬২১০৫২৩ ধন্যবাদ... 



শিরোনাম
গাইবান্ধায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি
বিস্তারিত

ফেরদৌস জুয়েল, গাইবান্ধা//
গত চব্বিশ ঘন্টায় গাইবান্ধার তিনটি উপজেলার আরো চারটি ইউনিয়ন প্লাবিত হয়েছে। ইউনিয়নগুলো হচ্ছে সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বেলকা, কাপাসিয়া, সদর উপজেলার কামারজানি ও সাঘাটা উপজেলার ঘুড়িদহ। এনিয়ে জেলায় মোট ১৪টি ইউনিয়ন প্লাবিত হলো। এসব ইউনিয়নের পাঁচ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। এ পর্যন্ত পানিবন্দির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার। পানিবন্দি অনেক পরিবার বন্যা নিয়ন্ত্রন বাঁধসহ বিভিন্ন সরকারি জায়গায় আশ্রয় নিয়েছেন। বন্যাকবলিত এলাকায় বিশুদ্ধ পানির সংকট দেখা দিয়েছে। অপরদিকে পানির চাপে শুক্রবার রাতে সুন্দরগঞ্জ-জিগাবাড়ি সড়কের উপজেলার রামডাকুয়া সেতুর একদিকে ঢেবে গেছে। সেতু সংযুক্ত প্রায় ২০ ফুট সড়ক বিলীন হয়েছে। ফলে ২০ গ্রামের মানুষের উপজেলা সদরের সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে আছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড আলোচিত খবরকে জানিয়েছে, রোববার ব্রহ্মপুত্র নদের পানি ফুলছড়ি পয়েন্টে বিপদসীমার ২১ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। এছাড়া ঘাঘট নদীর পানি বিপদসীমা ছুঁই ছুঁই করছে। পানির চাপে গাইবান্ধা শহর রক্ষা বাঁধের কুঠিপাড়া ও পশ্চিম কোমরনই এলাকা হুমকির মধ্যে রয়েছে। গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল আউয়াল মিয়া বলেন, ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বৃদ্ধির সাথে সাথে ফুলছড়ি উপজেলার সিংড়িয়া, রতনপুর, কালাসোনা, কামারপাড়া, জিয়াডাঙ্গা, রসুলপুর, পূর্বকঞ্চিপাড়া, সাতারকান্দি, নিশ্চিন্তপুর ও খাটিয়ামারি এলাকায় ভাঙন শুরু হয়েছে। গত তিনদিনে এসব গ্রামের শতাধিক বাড়িঘর ও অসংখ্য গাছপালা বিলীন হয়েছে। এছাড়া ফুলছড়ি উপজেলার সিংড়িয়া এলাকার ব্রহ্মপুত্র বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের কয়েকটি পয়েন্টে ফাঁটল দেখা দিয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড বালুর বস্তা ও জিও টেক্সটাইল ব্যাগ ফেলে ভাঙন ঠেকানোর চেষ্টা চালানো হচ্ছে।

 

সূত্র-এখান থেকে

ছবি
ডাউনলোড

গুগোল লোকেশন