এসময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি এবং উন্নয়ন ও মানবসম্পদ); উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, গাইবান্ধা সদর; উপজেলা নির্বাহী অফিসার, গাইবান্ধা সদর; সহকারী কমিশনার (ভূমি), গাইবান্ধা সদরসহ উপজেলা পর্যায়ের অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ; স্থানীয় জনপ্রতিনিধিবৃন্দ; UNFPA এর কর্মকর্তাবৃন্দ; গণ উন্নয়ন কেন্দ্র, ফ্রেন্ডশিপ সহ অন্যান্য এনজিওর কর্মকর্তাবৃন্দ এবং প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া, সদর উপজেলায় কামারজানী ইউনিয়ন পরিষদ সংলগ্ন নদী তীরবর্তী এলাকায় বন্যার বিষয়ে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা, সচেতনতামূলক উঠান বৈঠক, আলোচনা সভাসহ বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করা হয় এবং টিওবওয়েলসহ অন্যান্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়। তাছাড়াও, ফুলছড়ি উপজেলায় ফুলছড়ি ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে পানিবন্দি মানুষের মাঝে ত্রাণকার্য (চাল), শুকনা খাবার ইত্যাদি বিতরণ করা হয়। সেই সাথে সাঘাটা উপজেলায় নদী পাড়ের কিছু কিছু পয়েন্টে ভাঙনের সম্ভাবনা সৃষ্টি হওয়ায় জিও ব্যাগ ডাম্পিং, রাস্তা ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ মেরামত করা হয়েছে এবং হলদিয়া ইউনিয়নে বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়। এছাড়াও, সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় হরিপুর ইউনিয়নসহ অন্যান্য ইউনিয়নে বন্যাকবলিত মানুষের মাঝে ত্রাণকার্য (চাল), শিশু খাদ্য, গো-খাদ্য, নগদ অর্থ, টর্চ লাইটসহ অন্যান্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস